Connect with us

শিক্ষাঙ্গন

রাবি ভর্তি যুদ্ধ: চূড়ান্ত আবেদন যেভাবে

Published

on

২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক প্রথম বর্ষে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের চূড়ান্ত আবেদন প্রক্রিয়া শুরু করেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়। মঙ্গলবার (২৩ মার্চ) দুপুর ১২ টা থেকে শুরু হওয়া এ আবেদন চলবে ৩১ মার্চ রাত ১২টা পর্যন্ত।

বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, এবার তিন ধাপে ভর্তিচ্ছুদের চুড়ান্ত আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। প্রথম ধাপের আবেদন চলবে ২৩ মার্চ ১২টা হতে ২৭ মার্চ বিকেল ৩টা পর্যন্ত মোট পাঁচ দিন। দ্বিতীয় ধাপে ২৭ মার্চ রাত ৮ থেকে ২৯ মার্চ সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত এবং তৃতীয় ধাপের আবেদন চলবে ২৯ মার্চ রাত ১০টা থেকে ৩১ মার্চ রাত ১২ টা পর্যন্ত।

চূড়ান্ত আবেদনের সকল তথ্য রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ওয়েবসাইটে (http//:admission.ru.ac.bd) পাওয়া যাবে।

চূড়ান্ত আবেদন করবেন যেভাবে: প্রথমে আবেদনকারীকে রাবির অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে হবে। তারপর RU Admission সাইটে প্রবেশ করতে হবে।

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা সংক্রান্ত তথ্য প্রদান: ওয়েবসাইটের হোমে পেজে ‘Start Application’ বাটনে চাপ দিয়ে পরবর্তী পেজে গিয়ে প্রার্থীকে SSC/সমমান এবং HSC/সমমান উভয় পরীক্ষার সকল তথ্য তথা রোল, শিক্ষাবোর্ডে ও পাশের বছর প্রদান করতে হবে। সেই সঙ্গে পেজে প্রদত্ত একটি ছবিতে দৃশ্যমান সংখ্যা ও অক্ষর (Captcha) যথাস্থানে ইনপুট দিতে হবে।

কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে শিক্ষাবোর্ডের স্থলে প্রযোজ্য ক্ষেত্রে Technical-Vocational অথবা Technical HBM/DIC (Diploma in Commerce অথবা Business Management-এর ক্ষেত্রে), GCE (A লেভেল, O লেভেল), BFA ও ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং এর শিক্ষার্থীরা বোর্ডের স্থলে Other (GCE-A Level/BFA) সিলেক্ট করতে হবে।

সকল তথ্য সঠিক ভাবে পূরণ করে ‘Submit’ বাটনে চাপ দিলে আবেদনকারীর ছবিসহ ব্যাক্তিগত তথ্যের সাথে তার SSC/সমমান ও HSC/সমমান পরীক্ষার ফলাফল দেখা যাবে। সব তথ্য সঠিকভাবে মিলিয়ে নিতে হবে। প্রার্থী যে সব ইউনিটে চূড়ান্ত আবেদনের জন্য নির্বাচিত হয়েছে তার একটি তালিকা প্রদর্শিত হবে।

ধারাবাহিক আবেদন প্রক্রিয়া: চূড়ান্ত আবেদনযোগ্য ইউনিটসমূহের তালিকা থেকে আবেদনকারী যে যে ইউনিটে আবেদন করতে ইচ্ছুক তাদের পাশে টিক চিহ্ন দিতে হবে (আবেদনযোগ্য এক বা একাধিক ইউনিটে একইসাথে আবেদন করা যাবে)। এরপর ‘Next’ বাটনে ক্লিক করার মাধ্যমে আবেদনের পরবর্তী ধাপে যেতে পারবে। ঠিক ঐ মুহূর্তে আবেদন করতে না চাইলে ‘Exit’ বাটনে ক্লিক করতে হবে।

ছবি পরিবর্তন ও ভুল সংশোধন: কোন পার্থী নিজের ছবি পরিবর্তন করতে চাইলে ‘Change Photo’ বাটনে ক্লিক করে ‘Photo Instruction’ মেনুতে প্রদত্ত নিয়ম অনুসরণ করে তা সম্পন্ন করবে। তবে ছবি পরিবর্তনের জন্য তাকে অতিরিক্ত ফি (২০০টাকা) প্রদান করতে হবে।

তাছড়া কোন তথ্য ভুল থাকলে ‘Back’ বাটনে ক্লিক করে পূর্ববর্তী ধাপে ফিরে গিয়ে তা সংশোধন করা যাবে। ‘Submit Application’ বাটনে ক্লিক দিলে প্রার্থীর আবেদন সম্পন্ন হবে এবং একটি ক্লিপ দেখতে পাবে।

উক্ত স্লিপে আবেদনকারীর ছবিসহ Application, Bill Number এবং সর্বমোট ফি এর পরিমাণ মুদ্রিত থাকবে। স্লিপটির নিচের দিকে অবস্থিত ‘Download Payslip’ বাটন ক্লিক করে স্লিপটি প্রিন্ট বা সংরক্ষণ করা যাবে। এই স্লিপটি ‘admid Card’ নয় কিন্তু প্রদত্ত তথ্য পরবর্তীতে প্রয়োজন হবে। OK বাটনে ক্লিকের মাধ্যমে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে।

ফি প্রদান ও আবেদন নিশ্চিতকরণ প্রক্রিয়া: স্লিপে প্রদত্ত ‘বিল নম্বর’ ব্যবহার করে রকেটের মাধ্যমে চূড়ান্ত আবেদন ফি প্রদান করার আবেদন নিশ্চিত করতে হবে। সংশ্লিষ্ট ফি প্রদান ব্যতীত আবেদন সম্পন্ন হবে না।ফি প্রদানের পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সংশ্লিষ্ট আবেদনের তথ্য ওয়েবসাইটে আপডেট করা হবে।

এডমিট ডাউনলোডের সময়সীমা: আগামী ২৭ মে দুপুর ১২টা থেকে ২জুন সন্ধ্যা ৬টা এর মধ্যে এডমিট কার্ড অবশ্যই ডাউনলোড করতে হবে। নির্দিষ্ট সময়ের পর এডমিট কার্ড ডাউনলোড করা যাবে না। এডমিট কার্ড ডাউনলোড করার পরেই একজন আবেদনকারী তার ভর্তি পরীক্ষার রোল নম্বর জানতে পারবে।

প্রাথমিক আবেদনের মধ্য হতে এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে চূড়ান্ত আবেদনকারী নির্বাচন করা হয়েছে। তিনটি পর্যায়ে চূড়ান্ত আবেদন সম্পন্ন করা হবে। প্রথম পর্যায়ের চূড়ান্ত আবেদন আজ মঙ্গলবার শুরু হয়ে আগামী ২৭মার্চ (শনিবার) বিকাল ৩টা পর্যন্ত চলবে। চূড়ান্ত আবেদনের ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১১০০টাকা (মোবাইল ফোন অপারেটর সার্ভিস চার্জসহ)।

 

Click to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

শিক্ষাঙ্গন

শিক্ষার মানোন্নয়নে কাজ করছে আব্দুল জব্বার স্মৃতি ফাউন্ডেশন

Published

on

নিজস্ব প্রতিনিধি: দেশে শিক্ষার মানোন্নয়নে কাজ করছে আব্দুল জব্বার স্মৃতি ফাউন্ডেশন। তারই ধারাবাহিকতায় নোয়াখালীতে আব্দুল জব্বার স্মৃতি ফাউন্ডেশন মেধা বৃত্তি পরিক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার(৩০ নভেম্বর) সকালে সেনবাগের তেমুহনী আবদুর রশিদ ভূঁইয়া উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে এ আয়োজন করা হয়।

বৃত্তি পরিক্ষায় সেনবাগ, সোনাইমুড়ী, মনোহরগঞ্জ ও নাঙ্গলকোট উপজেলার ১১’শ ছাত্র-ছাত্রী অংশগ্রহণ করে। ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেনীর এসকল পরিক্ষার্থীদের মধ্যে ৬০ জনকে মেধাবৃত্তি ও ৪০ জনকে বিশেষ বৃত্তি প্রদান করা হবে।

আব্দুল জব্বার স্মৃতি ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে মেধাবী পরিক্ষার্থীদের জন্য এককালীন বৃত্তি ও সনদ প্রদান করা হবে। এর মধ্যে প্রথম স্থান অধিকারী ২৫০০ টাকা, দ্বিতীয় স্থান অধিকারী দুই হাজার টাকা, তৃতীয় স্থান অধিকারী ১ হাজার ৫০০ টাকা, চতুর্থ থেকে দশম এক হাজার ও ১১ থেকে ১৫তম দের জন্য থাকছে ৭০০ টাকা বৃত্তি।

ডা: মোঃ জসিম উদ্দিনের পৃষ্ঠপোষকতায় ও সভাপতিত্বে ১০ সদস্যের কমিটি মেধাবী শিক্ষার্থী অন্বেশণের এই আয়োজন করেন। মোঃ জসিম উদ্দিন জানান, অত্র এলাকার শিক্ষার্থীদের শিক্ষার মানোন্নয়নে বৃত্তি পরিক্ষার আয়োজন করেছেন। এই পরিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রতিযোগীতার মানসিকতা তৈরী হবে যেটা তাদের শিক্ষাজীবনকে আরো একধাপ এগিয়ে নিতে সহায়তা করবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

সকালে পরীক্ষাকেন্দ্র পরিদর্শন করেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক তুহিন ফারাবী। এসময় শিক্ষার মানোন্নয়নের এমন উদ্যোগকে সাধুবাদ জানান। এই পরিক্ষার মাধ্যমে মেধাবীদের খুঁজে বেরকরা সম্ভব হবে। যারা পরবতীতে দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করবে বলেন অভিমত ব্যক্ত করেন তিনি।

আব্দুল জব্বার স্মৃতি ফাউন্ডেশন মেধা বৃত্তিকমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন মোঃ মামুনুর রশিদ ভূঁইয়া, সাধারণ সম্পাদক এস.এম ফয়সাল আহম্মেদ ভূঁইয়া। যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ছিলেন মো: কামাল উদ্দিন, মো: সেলিম, মোঃ নাজমুল ইসলাম সিরাজী। কোষাধ্যক্ষ ছিলেন মোহাম্মদ ওমর ফারুক ও প্রচার সম্পাদক মো: শহিদুল ইসলাম।

কেন্দ্র সচিব ছিলেন তেমুহনী আবদুর রশিদ ভূঁইয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক আবুল কাশেম। পরিক্ষা নিয়ন্ত্রকের দায়িত্ব পালন করেন তেমুহনী আবদুর রশিদ ভূঁইয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোয়াজ্জেম হোসেন।

Continue Reading

Highlights

চাষীরহাট নুরুল হক উচ্চ বিদ্যালয়ে নতুন কারিকুলামের উপর শিক্ষাসম্মেলন অনুষ্ঠিত

Published

on

নিজস্ব প্রতিবেদক: নোয়াখালীতে “স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে নতুন কারিকুলাম কতটা কার্যকরী” শীর্ষক শিক্ষাসম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১১টায় সোনাইমুড়ী উপজেলার ‘চাষীরহাট নুরুল হক উচ্চ বিদ্যালয়’ প্রাঙ্গণে এই সম্মেলনের আয়োজন করে বিদ্যালয়টি।

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এম রাশিদুল হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নোয়াখালীর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক অজিত দেব। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন সোনাইমুড়ী উপজেলা নির্বাহী অফিসার কানিজ ফাতেমা, উপজেলা শিক্ষা অফিসার মো. নাজিম উদ্দিন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাবুল বাবু, আপন শিশুবিকাশ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ডা. সুলতানা রাজিয়াসহ উপজেলার স্বনামধন্য স্কুল, মাদ্রাসা ও কলেজের অধ্যক্ষ, শিক্ষকমণ্ডলীসহ শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিবর্গ। এছাড়াও বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অভিভাবকগণও উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন উক্ত বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি স্থানীয় জনপ্রতিনিধি মো. নুরুল হক।

স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে বাংলাদেশ সরকার দেশব্যাপী ‘জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা-২০২১’ চালু করেছে। শিক্ষার্থীদের আনন্দময় পরিবেশে পড়ানোর পাশাপাশি মুখস্থনির্ভরতার পরিবর্তে দক্ষতা, সৃজনশীলতা, জ্ঞান ও নতুন দৃষ্টিভঙ্গির বিভিন্ন দিক তুলে ধরতে এই সম্মেলনের আয়োজন করে বিদ্যালয়টি।

চাষীরহাট নুরুল হক উচ্চ বিদ্যালয় বিজ্ঞান-প্রযুক্তি ও নৈতিক শিক্ষার সমন্বয়ে একটি আধুনিক, যুগোপযোগী শিক্ষা বিস্তারের প্রত্যয় নিয়ে ২০২০ সালে যাত্রা শুরু করে। এই যাত্রায় নতুন কারিকুলাম পেয়ে তা যথাযথভাবে প্রয়োগ করার চেষ্টা করে এবং এর মাধ্যমে অভাবনীয় সাফল্য লাভ করে বলে তারা জানাই। ইতোমধ্যে বিদ্যালয়টি সর্ব মহলে প্রশংসিত হয়েছে। কিন্তু এই নতুন শিক্ষা-পদ্ধতি নিয়ে ব্যাপক নেতিবাচক প্রচারণা হতে দেখা গেছে বিভিন্ন মাধ্যমে। যার ফলে অভিভাবক ও সাধারণ মানুষের মধ্যে বিভান্ত্রির সৃষ্টি হয়েছে। এই অবস্থায় কীভাবে এই পদ্ধতি বাস্তবায়ন করা যায়, কী কী সংশোধনীর প্রস্তাব পেশ করা যায় এবং কীভাবে অভিভাবক ও সাধারণ মানুষকে এ ব্যাপারে সচেতন করা যায় সে বিষয় নিয়ে মূলত মতবিনিময়ের জন্য এই শিক্ষাসম্মেলন করা হয় বলে জানা যায়।

বর্তমান এই শিক্ষাক্রম কতটা বাস্তবসম্মত, বিজ্ঞান ভিত্তিক এবং আধুনিক ও গতিশীল বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে দ্রুত অগ্রযাত্রার ক্ষেত্রে কতটা উপযোগী তা তুলে ধরেন বক্তারা। নতুন প্রজন্মের মনন ও মেধা বিকাশে কতটা সহায়ক এবং দৈনন্দিন জীবনের সাথে কতটা সামঞ্জস্যশীল তা উক্ত বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কিছু নাটিকা ও ভ‚মিকাভিনয়ের মাধ্যমে তুলে ধরে। এছাড়াও নতুন কারিকুলাম নিয়ে অপপ্রচারের বিরুদ্ধে একটি ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয় অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি, বিশেষ অতিথিবৃন্দের বক্তব্যের পাশাপশি শিক্ষকবৃন্দ ও অভিভাবকগণও তাদের মতামত তুলে ধরেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন অত্র বিদ্যালয়ের শিক্ষক তুহিন মাহমুদ।

Continue Reading

শিক্ষাঙ্গন

কুমিল্লা বোর্ডের ৮৭৯ এসএসসি পরীক্ষার্থীর পরিবর্তিত ফলাফল প্রকাশ

Published

on

এক্সপ্রেস ডেস্ক: চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণে ৮৭৯ জনের ফলাফল পরিবর্তন হয়েছে। সোমবার (২৮ আগস্ট) কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ড. মো. আসাদুজ্জামান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে পরিবর্তিত ফলাফল প্রকাশিত হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, ২০২৩ সালের এসএসসি পরীক্ষার ২৪টি বিষয়ে মোট ২৭ হাজার ৬০ জন পরীক্ষার্থীর ৬৫ হাজার ৪০টি উত্তরপত্র পুনঃনিরীক্ষণের জন্য অনলাইনে আবেদন করে। এর মধ্যে ৮৭৯ জনের ফল পরিবর্তন হয়। যার মধ্যে ৯৪ জন জিপিএ-৫ পায়। আর অকৃতকার্য থেকে কৃতকার্য হয় ১৮০ জন। গ্রেড পরিবর্তন হয় ৬০৫ জনের।

কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক জামাল নাসের বলেন, আবেদনকৃত উত্তরপত্রগুলো পুনঃনিরীক্ষণের নীতিমালা অনুযায়ী যাচাই-বাছাই শেষে আজ ২৮ আগস্ট ফলাফল প্রকাশিত হয়। ফল পরিবর্তন হওয়া শিক্ষার্থীরা ৩১ আগস্ট কলেজে ভর্তির জন্য অনলাইনে আবেদন করতে পারবে।

প্রসঙ্গত, গত ২৮ জুলাই ২০২৩ সালের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয় এবং ২৯ জুলাই থেকে ৪ আগস্ট পর্যন্ত অনলাইনে পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন গ্রহণ করা হয়। এ বছর কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের পাসের হার ছিল ৭৮ দশমিক ৪২ শতাংশ।

Continue Reading