Highlights

কয়রাতে পাওনা টাকা আদায় করতে গিয়ে মারপিঠ ও ছিনতাইয়ের শিকার

Published

on

কয়রা প্রতিনিধি: খুলনা জেলার কয়রা থানার অন্তর্গত ফতেকাটী গ্রামের আনোয়ারুল ইসলাম, পিতা আব্দুস সাত্তার মোড়ল পাওনা টাকা আদায়ে মারপিঠ ও ছিনতায়ের শিকার হোয়েছে। জানা যায় গত বছর নারানপুর বাজারে বাড়ী ফজলু বিশ্বাসের ছেলে  নজরুল আব্দুর সাত্তার মোড়লের কাছ থেকে ভাটার দাদন বাবদ ৩০০ টাকার ষ্টাম্পে চুক্তি মোতাবেক গত বছর নগদ দেড় লক্ষ্য টাকা নেয়। ফজলু বিশ্বাস ও তার দুই ছেলে নজরুল ও আসাদুল প্রতিশ্রুতি মোতাবেক ভাটার কাজে না যাওয়ায় বিগত এক বছর ধরে টাকা ফেরত চাইলে বিভিন্ন সময়ে টাকা পরিশোধের ওয়াদা দেয়।  সর্ব শেষ ঈদের দুইদিন পর গত মঙ্গলবার আনুমানিক বিকাল ৫ ঘটিকায় টাকা ফেরত দিবে বলে তাকে কৌশলে ডেকে নিয়ে যায়। আব্দুস সাত্তার জানান প্রথমে তার  পকেটে থাকা কাজের নগদ এক লক্ষ্য টাকা জোরপুর্বক ছিনতাই করে নেয় ও বেধড়ক মারটিপ  করে এক পর্যায়ে প্রান ভয়ে জোর চিৎকার করলে স্থানীয় গ্রামবাসী উক্ত দুই ভাই নজরুল ও আসাদুলের হাত থেকে তাকে  উদ্ধার করে।  ঘটনার পরে স্থানীয় সাবেক ওয়ার্ড মেম্বরের স্বামীনুর ইসলাম সরদারসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। এ বিষয়ে ০৭ নং ওয়ার্ডের মেম্বর সহ স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গদের অবহিত করায় মোবাইলে জানে মেরে ফেলার হুমকির দেওয়ায়  আব্দুর সাত্তার আমাদী ক্যাম্পের ইনচার্জ বরাবর নিরাপত্তা চেয়ে আবেদন করে। এ বিষয়ে আমাদীক্যাম্প অফিসার ইনচার্জ হাসিবুর রহমান হাসিব বলেন এ বিষয়ে আমরা অভিযোগ পেয়েছি বিষয়টি ভালো ভাবে তদন্ত করে দেখছি। জীবনের নিরাপত্তার স্বার্থে ও ছিনতাই কৃত অর্থ সহপুর্বের দেড় লক্ষ্য টাকাসহ সর্বমোট আড়াই লক্ষ্য টাকা আদায়ের ব্যাপারে ২ নং বাগালী ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুস সাত্তার পাড় বরাবর অভিযোগও করেন তিনি। এ ব্যপারে চেয়ারম্যান আব্দুস সাত্তার পাড় বলেন নজরুল ও আসাদুল যে কাজটা করেছে তার উপযুক্ত দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি দেওয়া হবে বলে আশ্বাস দেন।

j-thirteen

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Exit mobile version