Connect with us

জাতীয়

দুই স্তরের ভ্যাট ব্যবস্থা চালুর সিদ্ধান্ত অর্থমন্ত্রীর

Published

on

আগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে ব্যবসায়ীদের তীব্র আপত্তি সত্ত্বেও শেষ পর্যন্ত দুই স্তরের ভ্যাট ব্যবস্থা চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন অর্থমন্ত্রী।

সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীল সূত্র এ তথ্য স্বীকার করে জানায়, আসন্ন বাজেটে ভ্যাট স্তরে বড় পরিবর্তন আনতে চাচ্ছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সরকার ২০১৯ সালের ১ জুলাই নতুন ভ্যাট আইন কার্যকর করবে। নতুন আইনে ভ্যাটের ১৫ শতাংশ একক হার বাধ্যতামূলক।

অন্যদিকে বর্তমানে সংকুচিত ভিত্তিমূল্যে ২২টি পণ্য ও সেবার ওপর বিভিন্ন স্তরের অর্থাৎ দেড় থেকে ১৫ শতাংশ ভ্যাট কার্যকর। হিসাব অনুযায়ী বিভিন্ন পণ্য ও সেবায় বর্তমান স্তর আছে ১০টি। কিন্তু নতুন ভ্যাট আইন কার্যকর করা সরকারের জন্যে বাধ্যতামূলক। নতুন আইনে একক ভ্যাট স্তর থাকায় ব্যবসায়ীদের আপত্তির মুখে তা স্থগিত করা হয়েছে।

তবে নতুন ভ্যাট আইন বাস্তবায়নের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে অর্থমন্ত্রী বিদ্যমান আইনেই দুই স্তরের ভ্যাট ব্যবস্থা কার্যকরের উদ্যোগ নিয়েছেন বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে। অর্থমন্ত্রীর নির্দেশনার প্রেক্ষিতে ইতিমধ্যেই দুই স্তরে ভ্যাট আরোপের প্রভাব পর্যালোচনা করছে এনবিআর। যদিও শেষ পর্যায়ে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনার ভিত্তিতে ভ্যাট হারে পরিবর্তন আনা হবে কিনা সেটি চূড়ান্ত করা হবে।

সূত্রমতে, ভ্যাট স্তর ছাড়াও প্রস্তাবিত বাজেটে আরও পরিবর্তন থাকছে। এর মধ্যে মূলত অনলাইন ব্যবস্থা চালু করতে নতুন বিধিমালা জারি, ইলেকট্রনিক্স ফিসক্যাল ডিভাইস (ইডিএফ) প্রণয়ন, বিদ্যমান পণ্য ও সেবার ট্যারিফ মূল্য বৃদ্ধি এবং দুই স্তরে ভ্যাট- এ ৪টি বড় পরিবর্তনের বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে। এসব পরিবর্তনের ওপর ভিত্তি করেই নতুন অর্থবছরে ভ্যাট আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ লাখ ১০ হাজার কোটি টাকা।

সম্প্রতি এনবিআরে পাঠানো এক নির্দেশনায় অর্থমন্ত্রী বলেছেন, ‘ভ্যাট এখন আছে বিভিন্ন হারে ৪, ৫, ৭.৫, ১০ এবং ১৫ শতাংশ হারে। এগুলো অন্তত দুই ভাগে ভাগ করা যায়। কী হারে কী পণ্য ভ্যাট দেয় আর কত দেয় তার তালিকা চাই।’ এছাড়া ১১ ও ১২ মে অর্থমন্ত্রী এনবিআর ভবনে সংস্থাটির উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বাজেট আলোচনায় অংশ নিয়েও এ ইচ্ছার কথা জানান।

এর আগে ১১ মার্চ অর্থ মন্ত্রণালয়ে অর্থমন্ত্রী বিসিএস (কাস্টমস অ্যান্ড ভ্যাট) অ্যাসোসিয়েশন ও বিসিএস (ট্যাক্সেশন) অ্যাসোসিয়েশন নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে দুই স্তরে ভ্যাট আরোপে সপক্ষে নিজের ইচ্ছার কথা জানান। ওই সময় তিনি বলেন, ‘আগামীতে ভ্যাট রেট হবে দুই স্তরের। ১৫ শতাংশ একটা তো থাকবেই এবং ১৫ শতাংশের নিচেও একটি রেট থাকবে। অর্থাৎ ভ্যাট রেট একটা থাকবে না, দুটি থাকবে।’

বর্তমানে এসিবিহীন রেস্তোরাঁয় সাড়ে ৭ শতাংশ, এসি রেস্তোরাঁয় ১৫ শতাংশ, নির্মাণ কাজে ৬ শতাংশ, জমি বিক্রয়ে ৩ শতাংশ, আকার ভেদে ফ্ল্যাটের ওপর দেড় থেকে সাড়ে ৪ শতাংশ, আসবাবপত্র উৎপাদন পর্যায়ে ৪ শতাংশ ও বিপণন পর্যায়ে ৬ শতাংশ, জুয়েলারিতে ৫ শতাংশ, জোগানদার সেবায় ৫ শতাংশ, পেট্রোলিয়াম পরিবহনে সাড়ে ৪ শতাংশ ও অন্য পণ্য পরিবহনে ১০ শতাংশ, বিদ্যুৎ বিলের ওপর ৫ শতাংশ, ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের ওপর সাড়ে ৭ শতাংশ, ব্র্যান্ডের পোশাকের ওপর ৪ শতাংশ এবং তথ্যপ্রযুক্তি সেবার বিপরীতে সাড়ে ৪ শতাংশ ভ্যাট আছে।

২০১৯ সালের ১ জুলাই নতুন ভ্যাট আইন কার্যকর করা হবে। এর পূর্ব প্রস্তুতির অংশ হিসেবে আসন্ন বাজেটে অনলাইন ব্যবস্থা প্রচলনে বিধিমালা সংশোধন ও ভ্যাটের দুই স্তর করতে চাচ্ছে সরকার। এতে নতুন ভ্যাট আইন সম্পর্কে ব্যবসায়ীদের অভ্যস্ত করা যাবে বলে ধারণা করছে এনবিআর। পাশাপাশি ভ্যাট আদায় কার্যক্রম গতিশীলে আসন্ন বাজেটে ইলেকট্রনিক ফিসক্যাল ডিভাইস (ইএফডি) চালুর পরিকল্পনা করছে। এ ফিসক্যাল ডিভাইস অনলাইন সিস্টেমে সরাসরি যুক্ত থাকবে, যার মধ্যে কর্মকর্তা অফিসে বসেই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে বেচাবিক্রি মনিটরিং করতে পারবেন। এজন্য বাজেটে ইসিআরের বিধিমালা সংশোধন করে ইএফডি ফিচার যুক্ত করা হবে।

বাজেটে এ ধরনের ৩-৪ বিষয়ের ওপর অর্থমন্ত্রী সুস্পষ্ট বক্তব্য দিতে পারেন। আর এসব পরিবর্তনের ওপর ভর করেই ভ্যাট আদায়ের বিশাল লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে বলে জানা গেছে। যদিও শেষ পর্যন্ত ভ্যাট কাঠামো পরিবর্তন নিয়ে সন্দিহান খোদ এনবিআর কর্মকর্তারা। এ নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী বাজেট প্রণয়নের পরিকল্পনা করছে সংশ্লিষ্টরা। বর্তমানে অর্থমন্ত্রীর নির্দেশ অনুযায়ী, সংকুচিত ভিত্তিমূল্যে ভ্যাট আরোপিত সেবা থেকে কত টাকা ভ্যাট আদায় হয় তার হিসাব-নিকাশ চলছে।

এনবিআরের তথ্যমতে, ১৬ মে পর্যন্ত ১ লাখ ২০ হাজার ১৯৫টি প্রতিষ্ঠান অনলাইন নিবন্ধন নিয়েছে। এর মধ্যে ভ্যাট নিবন্ধন নিয়েছে ১ লাখ ৮ হাজার ৪৭৪টি প্রতিষ্ঠান ও টার্নওভারের আওতায় তালিকাভুক্ত হয়েছে ১১ হাজার ৭২১টি প্রতিষ্ঠান।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ব্যবসায়ী ঐক্য ফোরামের মহাসচিব ও এফবিসিসিআই পরিচালক আবু মোতালেব যুগান্তরকে বলেন, এবার নির্বাচনী বাজেট হওয়ায় ব্যবসায়ীরা একটি ব্যবসাবান্ধব বাজেট চান। নতুন ভ্যাট আইন নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করলে ব্যবসায়ীদের আপত্তি নেই। তবে সেটি যাতে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের ওপর বোঝা হয়ে না দাঁড়ায় তা নিশ্চিত করতে হবে।

Click to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Highlights

রাজনীতি করতে না চাওয়া সাকিব কিনলেন আ.লীগের মনোনয়ন!

Published

on

খেলা ডেস্ক: আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনী ডামাডোল শুরু হয়েছে বাংলাদেশে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে তিনটি আসনের জন্য আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম কিনেছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। নির্বাচনে অংশগ্রহণে তার আগ্রহের বিষয়টি অনেকটাই ওপেন সিক্রেট। যা মনোনয়ন ফরম নেওয়ার মধ্য দিয়ে পূর্ণতা পেয়েছে। এরপরই একটি ফেসবুক পোস্ট ভাইরাল হয়েছে সাকিবের। ২০১৩ সালে দেওয়া ওই পোস্টে তিনি লিখেছিলেন, ‘জীবনেও রাজনীতি করব না।’

গতকাল (শনিবার) সন্ধ্যায় এই বিশ্বসেরা অলরাউন্ডারের মনোনয়ন ফরম নেওয়ার খবর প্রকাশ হতেই সেই পোস্ট সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকেই শেয়ার করছেন। কেউবা সে পোস্টের কমেন্টবক্সে সাকিবের সমালোচনায় মেতেছেন। এর আগে ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে সাকিবের পক্ষে ফরমগুলো সংগ্রহ করা হয়। আসনগুলো হলো— ঢাকা-১০, মাগুরা-১ ও ২।

মূলত মনোনয়ন ফরম নেওয়ার মাধ্যমে সরাসরি রাজনীতিতে অংশগ্রহণের প্রক্রিয়ায় রয়েছেন সাকিব। যা তার আগের দেওয়া বক্তব্যের সঙ্গে সাংঘর্ষিক বলেই অনেকেই বিষয়টি নতুন করে সামনে নিয়ে আসছেন। ২০১৩ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর সকাল ১০.১৪ মিনিটে ফেসবুকে দেওয়া পোস্টে সাকিব লিখেন, ‘আমি রাজনীতিতে যোগ দিচ্ছি না এবং আমার জীবনে রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার কোনো ইচ্ছাও নেই।’

ওই সময় সাকিব বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের অনুরোধে একটি রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন। এরপরই তার রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে আলোচনার ডালপালা মেলে। তখন নিজের অবস্থান ব্যাখ্যা করতে সাকিব ওই স্ট্যাটাস দেন। তবে এক দশকের বেশি সময় পর নিজের অবস্থান বদলাতে দেখা গেলো তাকে।

ফেসবুক পোস্টে সাকিব আরও লিখেন, ‘আমাকে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করতে দিন। আমি রাজনীতিতে যোগ দিচ্ছি না এবং আমার জীবনে রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার কোনো ইচ্ছাও নেই। আমাকে বোর্ড সভাপতি (পাপন) অনুরোধ করায় আমি ক্রিকেট দলের পক্ষ থেকে ওই অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম এবং সেখানে রাজনীতি নিয়ে একটি শব্দও বলিনি। তাই সবাইকে বলব যে– আমাদের মিডিয়াকে বিশ্বাস করবেন না। আশা করি নিজের বিষয়টা পরিষ্কার করতে পেরেছি।’

এর আগে গত একাদশ সংসদ নির্বাচনেও সাকিব নির্বাচন করতে চেয়েছিলেন বলে গুঞ্জন শোনা যায়। ওই সময় সাকিব না পারলেও, নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে সংসদ সদস্য হন আরেক সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা। এরপর থেকে সাকিবও নির্বাচনে যাবেন বলে অনেকদিন ধরেই জোর শোরগোল চলছিল। এশিয়া কাপ চলাকালে অনেকটা হুট করে সাকিব দল রেখে দেশে চলে আসেন। ওই সময় নির্বাচনী কাজেই সাকিব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করেন বলে আলোচনা রয়েছে!

Continue Reading

Highlights

উন্নয়নের মাধ্যমে দেশের মানুষকে অভিশাপমুক্ত করেছি : প্রধানমন্ত্রী

Published

on

এক্সপ্রেস ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমরা দেশের মানুষের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়ন করেছি। মানুষের মাথাপিছু আয় বেড়েছে। সেইসঙ্গে মানুষের গড় আয়ুও বেড়েছে আমাদের সরকারের আমলে। আমরা উন্নয়নের মাধ্যমে দেশের মানুষকে অভিশাপমুক্ত করেছি।

আজ রোববার (২৯ আগস্ট) বিকেলে প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রীর সাম্প্রতিক দক্ষিণ আফ্রিকা সফর সম্পর্কে গণমাধ্যমকে অবহিত করতে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী ব্রিকস সম্মেলনে অংশ নেওয়ার প্রেক্ষাপট তুলে ধরে বলেন, নিষেধাজ্ঞা ও পাল্টা নিষেধাজ্ঞা থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। এ বিষয়গুলো আমি সম্মেলনে তুলে ধরেছি।

দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাপোসার আমন্ত্রণে ২২ থেকে ২৪ আগস্ট জোহানেসবার্গে অনুষ্ঠিত ১৫তম ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। সম্মেলনে শেষে গত রোববার তিনি দেশে ফিরেছেন।

Continue Reading

Highlights

সারা দেশে ডেঙ্গুতে মৃত্যু সাড়ে ৫০০ ছাড়াল

Published

on

এক্সপ্রেস ডেস্ক: দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আটজন প্রাণ হারিয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর এডিস মশাবাহিত এই রোগে ৫৫৬ জন মারা গেল। এ সময়ে নতুন করে আরো দুই হাজার ৩৩১ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর দেশে আক্রান্ত বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক লাখ ১৬ হাজার ৮৪২ জনে।

আজ সোমবার (২৮ আগস্ট) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গু বিষয়ক এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, রবিবার সকাল ৮টা থেকে সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া দুই হাজার ৩৩১ জনের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ৯১৮ জন, আর ঢাকার বাইরের এক হাজার ৪১৩ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মারা যাওয়া আটজনের মধ্যে ছয়জন ঢাকা সিটির এবং দুজন ঢাকার বাইরের বাসিন্দা।

এতে আরো বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে মোট দুই হাজার ৪১০ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে।

এর মধ্যে ঢাকা সিটির বিভিন্ন হাসপাতাল থেকে ৯৪৪ জন এবং সারা দেশের (ঢাকা সিটি ব্যতীত) বিভিন্ন হাসপাতালে থেকে এক হাজার ৪৬৬ জন ছাড়পত্র পেয়েছে। বর্তমানে সারা দেশে মোট আট হাজার ২১২ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি আছে। ঢাকা সিটিতে তিন হাজার ৯১৩ জন এবং সারা দেশে (ঢাকা সিটি ব্যতীত) চার হাজার ২৯৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি আছে।

Continue Reading